ওরা সকল ক্লান্তি মায়ের আঁচলে মুছে ফেলতে চায়
লাবণ্য চৌধুরী

চিনেন কি এদের, এদের কারো বয়স ৪০ না, এদের বাড়ি ঘর বলতে লাগার( শরণার্থী ক্যাম্প), দেশে বাবা, মা অসুস্থ হলে দেখতে যেতে তো পারেই না, আবার প্রবাসে কাজ করে যে টাকা রোজগার করে ওষুধ কিনে দিবে তাও পারেনা, কারণ তাদের একটা পাসপোর্ট নাই। ইতালি সরকার তাদের ডকুমেন্টস দিয়েছে কিন্তু তথ্য সংশোধনের উপায় না থাকায়( নিজ দেশের পাসপোর্ট হাতে না থাকায়) তারা আজ অনিশ্চিত জীবনের পথে…..

ইতালিতে কতো মেধাবী ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক, সামাজিক ব্যক্তিরা আছেন তারা চাইলেই এই ভুক্তভোগী প্রবাসী বাংলাদেশিদের দাবী ও চাওয়ার কথা টুকু দেশের মন্ত্রী , এম পিদের কাছে পৌঁছাতে পারেন। আপনারা একটু সময় বের করবেন প্লিজ এদের জন্যে।


এখানে এতো সভা সমিতি! তাদের মূল শ্লোগান ই হলো উন্নয়ন মূলক কাজে সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ। কবে শুরু করবেন আপনাদের দেয়া কথার বাস্তবায়ন।
তারা সি আই পি, ভি আই পি , সভাপতি হতে চায়না,,,,,,তাদের চাওয়া লাল সবুজ এই পাসপোর্ট বহন করার অধিকার, দেশের ঠিকানা…ভাইবোনের সঙে ঈদ, বাবার ঋণের বোঝা নিজের মাথায় নিয়ে সকল ক্লান্তি ঐ মায়ের আঁচলে মুছে ফেলতে।
“প্রবাস বান্ধব প্রধানমন্ত্রী”
ভালো নেই এই প্রবাসী গুলো। তাদের ভুল ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখে অনিশ্চিত জীবন থেকে আলোর পথে আনতে আপনার দিকে তাকিয়ে আছি আমরা।

নিউজটি শেয়ার করতে নিচের বাটনগুলোতে চাপ দিন

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn
Print

এ বিভাগের আরো খবর

ফেসবুক পেজে লাইক দিন

বিভাগীয় সংবাদ