পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের ৩ বিজ্ঞানী

এ বছর পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেয়েছেন যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্রের ৩ বিজ্ঞানী যথাক্রমে জন ক্লার্ক, মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস।

‘মাইক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিকাল টানেলিং অ্যান্ড এনার্জি কোয়ান্টাইজেশন ইন আন ইলেকট্রিক সার্কিট’-এ অবদান রাখার জন্য তাদের এবার নোবেল দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার বিকেল সুইডেনের স্কটহোমে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে রয়াল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।

তিন বিজ্ঞানীর আবিষ্কার নিয়ে নোবেল প্রাইজ কৃর্তপক্ষ জানিয়েছে, চিপের ওপর পরিচালিত তাদের পরীক্ষাগুলো কোয়ান্টাম পদার্থবিজ্ঞানের কার্যক্রমকে প্রদর্শন করেছে।

পদার্থবিজ্ঞানের একটি বড় প্রশ্ন হলো- কোনো সিস্টেম ঠিক কতটা বড় হলে তা কোয়ান্টাম যান্ত্রিক প্রভাব প্রদর্শন করতে পারে? নোবেল বিজয়ীরা একটি ইলেকট্রিকাল সার্কিট নিয়ে পরীক্ষা করে কোয়ান্টাম মেকানিকাল টানেলিং এবং কোয়ান্টাইজড এনার্জি লেভেল প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছেন।

নোবেল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই আবিষ্কার কোয়ান্টাম প্রযুক্তির পরবর্তী প্রজন্ম বিকাশের নতুন সুযোগ তৈরি করেছে। এর মধ্যে আছে, কোয়ান্টাম ক্রিপ্টোগ্রাফি, কোয়ান্টাম কম্পিউটারস এবং কোয়ান্টাম সেন্সর।

জন ক্লার্ক যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (বার্কলি) অধ্যাপক। আর ইউনিভার্সিটি অব ক্যালফোর্নিয়ার (সান্তা বারবারা) অধ্যাপক হলেন মিশেল এইচ ডেভোর ও জন এম মার্টিনেস।

গত বছর মেশিন লার্নিং ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য নোবেল পেয়েছিলেন মার্কিন বিজ্ঞানী জন হোপফিল্ড ও ব্রিটিশ ক্যানাডিয়ান বিজ্ঞানী জিওফ্রি হিন্টন।

নিউজটি শেয়ার করতে নিচের বাটনগুলোতে চাপ দিন

Facebook
Twitter
WhatsApp
LinkedIn
Print

এ বিভাগের আরো খবর

ফেসবুক পেজে লাইক দিন

বিভাগীয় সংবাদ