ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার নেইমারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে হাওয়া হয়ে গেল ৩৫ হাজার ইউরো, বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৪ লাখ ৩৬ হাজার টাকা।
নেইমারের জন্য এ অর্থ খুব বেশিও নয়। পিএসজিতে নেইমারের প্রতি ১০ ঘণ্টার বেতনের সমান।
তবে চুরি তো চুরিই। তাছাড়া পরবর্তীতে আরও অর্থ চুরির ঘটনাও ঘটতে পারে।
বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে অবাক হয়েছেন সাও পাওলো পুলিশ।
কারণ চোর নাকি ব্যাংকেরই কর্মী।
চোরকে শনাক্ত করে ইতোমধ্যে তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে তদন্তের স্বার্থের চোরের নাম প্রকাশ করেনি তারা।
সাও পাওলো পুলিশের প্রধান ফাবিও পিনহেইরো লোপেস স্থানীয় সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, একটি চক্র এ কাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তাদের লক্ষ্য বিখ্যাত লোক, ধনকুবের। যাদের অ্যাকাউন্টে অর্থের পরিমাণ বেশি, লেনদেন বেশি। সেসব অ্যাকাউন্ট থেকে থেকে ছোট ছোট অঙ্ক চুরি করা শুরু করে তারা। যাতে অ্যাকাউন্ট হোল্ডার বুঝতে না পারে। কিন্তু নেইমারের ঘটনায় অবশ্য একটু ব্যতিক্রম আছে। চোর ব্যাংকেরই কর্মী। ব্যাংক একটা ফার্মকে আউটসোর্স করেছিল, তাদের কর্মী সে। সে ২০ বছর বয়সি তরুণ।’
জানা গেছে, নেইমারের যে অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরানো হয়েছিল, সেটি নেইমারের বাবা সান্তোস সিনিয়র নিয়ন্ত্রণ করেন।